সাম্প্রতিক বছরগুলিতে বাংলাদেশে দল বিশ্ব ক্রিকেটে সাহসী হয়েছে খেলার মধ্যে দিয়ে উভয় বিরুদ্ধে বিজয়ী পাশের জন্য অভ্যাস পরিণত হচ্ছে । তাই এবার বিশ্বেকাপে 10টি দল আইসিসি ইভেন্টে আমাদের প্রথম সেমিফাইনালে খেলবে। তাই বাংলাদেশ দল এবার সফলতার আসা নিয়ে আইসিসি বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলায় অংশ দিতে যাচ্ছে।
বাংলাদেশের সকল জনগন ও দেশের প্রতি তাদের ভালোবাসা, খেলাধুলার আবেগ, শঙ্খলা ও কঠোর পরিশ্রশ 2003 সালে, আমি একই বছর বিশ্বকাপে তাদের দরিদ্র প্রদর্শনী অনুষরণ করে বাংলাদেশে দলকে হারাতে শুধুমাত্র দলের ম্যানেজার নিযুক্ত হয়েছি। দলের প্রথম ম্যানেজার হিসেবে আমি নিম্নে উঠে এসেছি শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে, দেশের জন্য ভালাবাসা এবং খেলা জন্য গর্ব। এ সময় ক্রিকেটাররা তাদের শেল থেকে বের করে আনাতে বাধ্য হয়েছিলেন। এটি ধীরে ধীরে বিল্ডিং প্রক্রিয়া ছিল কিন্তু 2007 বিশ্বকাপে ভারতেকে পরাজিত করার জন্য টুর্নামেন্টের পরবর্তী পর্যায়ে এটি দক্ষিণ আফ্রিকাকে পরাজিত করে ধীরে ধীরে ফল উন্যাত দিতে অগ্রসর হয়েছিল ।
এতে সন্দেহ নেই যে ক্রিকেটাররা তাদের ভেতর দিয়ে তাদের হৃদয় দিয়ে খেলতে হয়েছিল তবে তাদের প্রস্তুতি ছিল কম। ফ্ল্যাগশিপ ইভেন্টের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজে যাওয়ার আগে দলটি তাদের মানসিক ফিটনেস সমৃদ্ধ করার জন্য সিলেটের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছিল। ওখানে আমার জন্য 2007 সালে ছিল ক্রিকেটর খেলাতে টাইগারদের উত্থান শুরু। আমরা সম্প্রতি নিয়মিত বিজয়ী হতে পারতমা কিন্তু 10 বছর আগে এটি ছিল তাদের দক্ষতার ঝলক দেখিয়ে। বর্তমান দল এখণ অবস্থা সঙ্গে দারুন ভামে মিলিত হযেছে।
তাই তরা প্রতি দিন আরও ভাল হাওয়ার জন্য মনোযোগী হয় এবং আমাদরে দেশে এই খেলাটির উন্নত অবকাঠামো দ্বারা ভালাভাবে সমর্থন করা হচ্ছে। জাতীয় দলের জন্য পাইপলইন অতীতের যে কোন সময় আগের চেয়ে ভাল এবং এই প্রক্রিয়াটি বজায় রাখার জন্য বেয়সের স্তরের ক্রিকেটে নিয়মিত ট্রেনিং অবস্থ আছে। এখণ একটি নির্দিষ্ট পর্যায়ে পৌছেন।
আমাদের 2019 ক্রিকেট বিশ্বকাপ খেলায় বাংলাদেশ আসছে এবং ফিটনেস ও প্রস্তুতির ক্ষেত্রে দলটি নিখুত আকারে আছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে আমার আইসিসি বিশ্বকাপ খেলার সপ্ন দেখতে পারিনা। তাই এই সপ্ন কে বাস্ত বায়ন করতে বাংলাদেশের টাইগারা পুরা দমে প্রস্তুতি গ্রহন করে ছে বলে জানায়।
এই দলের সাথে আমরা কোন দ্বিধা ছাড়াই বিশ্বকাপে যেতে পারি এবং যদি সবকিছু ঠিক থাকে তবে আইসিসি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফােইনালে খলেতে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি । তিনি আরো বললেন আমার বিনীত অনুরোধ এই দলের কম্প্যক্ট এবং সব ফর্ম অনুপ্রাণিত রাখা হবে। আমাদের এই দেশে বাশির দৃঢ় পরিকল্পনা নিয়ে আমাদরে প্রস্তুতির ভিত্তি স্থাপন করা উচিত এবং শীর্ষ দল গুলির বিরুদ্ধে দ্বিপক্ষিক সিরিজ খেলতে ভূলবেন না। এ কথা গুলি আবদুল লতিফ বিসিবির ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি সম্প্রতি ঢাকা ট্রিবিউনের জন্য নিবন্ধটি লিখছেন।
No comments:
Post a Comment